বরগুনার বেতাগী উপজেলার যোবখালী ইউনিয়নের যোবখালী গ্রামের মাইনুল ইসলাম চান মিয়া নামের ব্যাক্তির লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয়। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় স্থানীয় ছোট ঝোপখালী রেকর্ডীয় খালটি স্থানীয় জনৈক মনির হোসেন লাভলু মিয়া উক্ত খালটি পুনঃখননের পূর্বে এলাকাবাসীর সাথে কোন যোগাযোগ না করে যথাযথ ভাবে উক্ত খালটি পুনঃখননের ঠিকাদারী নিয়ে খালটির নক্সা অনুযায়ী না খনন করে সে তার ইচ্ছামত খালের দুই পাড়ে বেশি ব্যাসার্ধ নিয়ে ব্যক্তি মালিকানা জমি, জমির উপরে স্থাপিত বসত বাড়ী, বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা, পায়খানা এমনকি পাকের ঘড় ভেকুমেশিন দিয়ে উপরাইয়া, ভাংচুর করে মাটি কেটে প্রভূত ক্ষতি সাধন করে খালটির পুনঃখনন কাজে অব্যাহত আছে। আমরা ভূক্ত ভোগীরা আপত্তি জানাইলেও সে কোন কর্ণপাত না করিয়া আমাদের বিভিন্ন প্রকারের হুমকি দিয়ে আসিতেছে। আমরা এলাকাবাসী খাল পুনঃখননের বিপক্ষে নই তবে খালটির নক্সা অনুযায়ী কাটিতে আমাদের কোন আপত্তি নাই। মনির হোসেন লাবুর মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পরে তিনি বলেন, আমি ভাত খাচ্ছি আপনাকে পরে ফোন দিবো তারপরে বারবার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন তুলেননি।